স্মার্টফোনের আসক্তি দূর করবেন যেভাবে
হাল আমলে দরকারি গ্যাজেট স্মার্টফোন দিয়ে করা যায় অনেক কিছুই। শহুরে জীবনেই এখন
হাল আমলে দরকারি গ্যাজেট স্মার্টফোন দিয়ে করা যায় অনেক কিছুই। শহুরে জীবনেই এখন স্মার্টফোন ছাড়া যেন জীবন কল্পনাই করা যায় না। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে এর পেছনে সময় ব্যয় করতে গিয়ে আমরা আসক্ত হয়ে পড়ছি। চাইলেই অনেক সময় আসক্তি দূর করা যায় না । স্মার্টফোন ছাড়া এক মুহূর্ত কল্পনা করতে না পারার আসক্তিকে বলা হয় নমোফোবিয়া। আক্রান্ত মানুষ স্মার্টফোনের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। সেই আসক্তি দূর করার জন্য নানান জন নানান পরামর্শ দেন। নিচের কাজগুলো করলে স্মার্টফোনের আসক্তি দূর হতে পারে। ইকনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তুলে ধরা হয়েছে।
নোটিফিকেশন কাস্টমাইজ করুন
বিভিন্ন অ্যাপসের সঙ্গে সঙ্গে অনেকে মোবাইলে নোটিফিকেশন চালু রাখেন। তাই মোবাইলে আসে নোটিফিকেশন। ফোনে যত কম নোটিফিকেশন আসবে বা রিসিভ করবেন, স্মার্টফোন তত কম চেক করবেন। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, স্মার্টফোনে আসা নোটিফিকেশন মানুষ অগ্রাহ্য করতে পারে না। তাই স্মার্টফোনে নোটিফিকেশন আসা কমাতে পারলে আপনি কখনো বিরক্ত হবেন না।
বিভিন্ন অ্যাপসের সঙ্গে সঙ্গে অনেকে মোবাইলে নোটিফিকেশন চালু রাখেন। তাই মোবাইলে আসে নোটিফিকেশন। ফোনে যত কম নোটিফিকেশন আসবে বা রিসিভ করবেন, স্মার্টফোন তত কম চেক করবেন। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, স্মার্টফোনে আসা নোটিফিকেশন মানুষ অগ্রাহ্য করতে পারে না। তাই স্মার্টফোনে নোটিফিকেশন আসা কমাতে পারলে আপনি কখনো বিরক্ত হবেন না।
ফোনের ব্যবহার কমানো
দিনে কতবার স্মার্টফোন চেক করবেন, সে সময় নির্ধারণ করুন। কারণ, বারবার ফোন চেক না করে কোন কোন সময় চেক করবেন না, সেটি নির্ধারণ করুন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, খাবারের সময় কিংবা সামাজিক কোনো আসরে ফোন চেক করবেন না।
দিনে কতবার স্মার্টফোন চেক করবেন, সে সময় নির্ধারণ করুন। কারণ, বারবার ফোন চেক না করে কোন কোন সময় চেক করবেন না, সেটি নির্ধারণ করুন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, খাবারের সময় কিংবা সামাজিক কোনো আসরে ফোন চেক করবেন না।
অযাচিত অ্যাপস থেকে মুক্তি নিন
ফেসবুক বা টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের অ্যাপসগুলো ফোনে রাখা জরুরি কিছু নয়। এটা শুনে মনে হতে পারে, কী করে সম্ভব! কিন্তু তা করতেই হবে। অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসের তালিকা বেশ লম্বা। এগুলো যেমন আপনার সময় নষ্ট করে, তেমনি স্মার্টফোনের মেমোরিও খেয়ে ফেলে।
ফেসবুক বা টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের অ্যাপসগুলো ফোনে রাখা জরুরি কিছু নয়। এটা শুনে মনে হতে পারে, কী করে সম্ভব! কিন্তু তা করতেই হবে। অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসের তালিকা বেশ লম্বা। এগুলো যেমন আপনার সময় নষ্ট করে, তেমনি স্মার্টফোনের মেমোরিও খেয়ে ফেলে।
ঘুমোতে যাওয়ার আগে ফোনের সুইচ অফ করুন
ঘুমোতে যাওয়ার আগে অনেকেই ফোন ব্যবহার করেন। কিন্তু এটা করা উচিত নয়। ঘুমোতে যাওয়ার আগে ফোনের সুইচ অফ করা অনেক সহজ হলেও অনেকেই তা করেন না। তাই ঘুমোতে যাওয়ার আগেই ফোনের সুইচ অফ করুন। কেননা ঘুমোনোর পর আর ফোন ব্যবহার করার প্রয়োজনই পড়ে না।
ঘুমোতে যাওয়ার আগে অনেকেই ফোন ব্যবহার করেন। কিন্তু এটা করা উচিত নয়। ঘুমোতে যাওয়ার আগে ফোনের সুইচ অফ করা অনেক সহজ হলেও অনেকেই তা করেন না। তাই ঘুমোতে যাওয়ার আগেই ফোনের সুইচ অফ করুন। কেননা ঘুমোনোর পর আর ফোন ব্যবহার করার প্রয়োজনই পড়ে না।
নিন অ্যাপের সাহায্য
স্মার্টফোনের ব্যবহার যদি সীমিত আকারে করতে চান, তবে এ ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে প্লে স্টোরে থাকা বেশ কিছু অ্যাপ। রেসকিউ টাইম এবং অ্যাপডেটক্স এমনই কিছু অ্যাপস। আপনি এসব অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিজের সুবিধামতো ব্যবহার করতে পারেন।
স্মার্টফোনের ব্যবহার যদি সীমিত আকারে করতে চান, তবে এ ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে প্লে স্টোরে থাকা বেশ কিছু অ্যাপ। রেসকিউ টাইম এবং অ্যাপডেটক্স এমনই কিছু অ্যাপস। আপনি এসব অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিজের সুবিধামতো ব্যবহার করতে পারেন।
ফিরে যান ফিচার ফোনে
স্মার্টফোন আসক্তিতে আপনি মারাত্মক আকারে ভুগে থাকলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বেশ কিছু দিনের জন্য ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করুন। এরপর যখন আপনি মনে করবেন আপনার আসক্তি দূর হয়েছে, তখন ফের স্মার্টফোন ব্যবহারে ফিরে আসতে পারেন। যদিও এ কাজটি সহজ নয়, তবুও চেষ্টা করলে ক্ষতি হবে না।
স্মার্টফোন আসক্তিতে আপনি মারাত্মক আকারে ভুগে থাকলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বেশ কিছু দিনের জন্য ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করুন। এরপর যখন আপনি মনে করবেন আপনার আসক্তি দূর হয়েছে, তখন ফের স্মার্টফোন ব্যবহারে ফিরে আসতে পারেন। যদিও এ কাজটি সহজ নয়, তবুও চেষ্টা করলে ক্ষতি হবে না।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment