- Get link
- X
- Other Apps
স্পিনারদের দিয়েই কিউইদের ঘায়েল করতে হবে বলে মনে করেন আমিনুল। ছবি: প্রথম আলো।সাতানব্বইয়ে নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের প্রথম সফরটির কথা খুব মনে পড়ে আমিনুল ইসলামের। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এর পরেও একবার ২০০১ সালে নিউজিল্যান্ড সফর করেছিলেন। দুই সফরের অভিজ্ঞতা খুব সুখকর না হলেও তাঁর ধারণা এবার সাকিব-তামিম-মোস্তাফিজ-মিরাজরা নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ভালোই করবেন। বাংলাদেশ দল নিয়ে তাঁর আত্মবিশ্বাসের মূল কারণ, দলের সমৃদ্ধ স্পিন বোলিং।
এবারের সফরে বাংলাদেশের স্পিনাররাই তুরুপের তাস হবেন—এমনটাই মনে করেন আমিনুল, ‘নিউজিল্যান্ড সফরে কন্ডিশন সম্পূর্ণ ভিন্ন হলেও আমাদের স্পিনার বিশেষ করে সাকিব আর মিরাজ যেকোনো পরিবেশেই নিজেদের সেরাটা দিতে পারে। তাদের প্রতি আমার একটাই পরামর্শ কন্ডিশনের কথা মাথায় না রেখে তারা যেন নিজেদের বোলিংটাই করে যায়। আমাদের স্পিনাররা জ্বলে উঠলে এই সফরে ভালো করা কোনো সমস্যাই না।’
নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে বাংলাদেশের স্পিনাররা কেন ভালো করবেন, সেটিরও ব্যাখ্যা দিলেন দেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান, ‘নিউজিল্যান্ড বাংলাদেশের জন্য ফাস্ট বোলিং উপযোগী উইকেটই তৈরি করবে। সেখানে বাউন্স থাকবে, ঘাসের পরিমাণও সেখানে বেশি হবে। সাকিব কিংবা মিরাজ দুজনের বলেই বাউন্স থাকে। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের স্পিনারদের হাতে অনেক অস্ত্র। বাঁ হাতি বোলার হওয়ার কারণে সাকিবের ব্যাটের আউটার এইজেই বেশি বল ফেলে। ইনার এইজে বল ফেলতেও তাঁর জুড়ি নেই। মিরাজের হাতে দুসরা আছে। গতির তারতম্য এনে ব্যাটসম্যানকে বিপদে ফেলতে তাঁর জুড়ি নেই, ওর বলে বাউন্সের ব্যাপারটাও মাথায় রাখুন। নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা কিন্তু স্পিন খেলতে খুব একটা অভ্যস্ত নয়। এ সবই আমাদের শক্তি। এই শক্তিগুলো ঠিকঠাক ব্যবহার করলে সাফল্য আসবেই।’
চোট কাটিয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের ফেরার সঙ্গে সঙ্গে রুবেল হোসেন ও তাসকিন আহমেদের বোলিংকেও এই সফরে বাংলাদেশের বড় শক্তি হিসেবেই মনে করেন বিশ্বকাপে দেশের প্রথম অধিনায়ক। সেই সঙ্গে অধিনায়ক মাশরাফিও নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে নিজের সেরাটাই দিতে পারবেন বলে প্রত্যাশা আমিনুলের।
এবারের সফরে বাংলাদেশের স্পিনাররাই তুরুপের তাস হবেন—এমনটাই মনে করেন আমিনুল, ‘নিউজিল্যান্ড সফরে কন্ডিশন সম্পূর্ণ ভিন্ন হলেও আমাদের স্পিনার বিশেষ করে সাকিব আর মিরাজ যেকোনো পরিবেশেই নিজেদের সেরাটা দিতে পারে। তাদের প্রতি আমার একটাই পরামর্শ কন্ডিশনের কথা মাথায় না রেখে তারা যেন নিজেদের বোলিংটাই করে যায়। আমাদের স্পিনাররা জ্বলে উঠলে এই সফরে ভালো করা কোনো সমস্যাই না।’
নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে বাংলাদেশের স্পিনাররা কেন ভালো করবেন, সেটিরও ব্যাখ্যা দিলেন দেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান, ‘নিউজিল্যান্ড বাংলাদেশের জন্য ফাস্ট বোলিং উপযোগী উইকেটই তৈরি করবে। সেখানে বাউন্স থাকবে, ঘাসের পরিমাণও সেখানে বেশি হবে। সাকিব কিংবা মিরাজ দুজনের বলেই বাউন্স থাকে। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের স্পিনারদের হাতে অনেক অস্ত্র। বাঁ হাতি বোলার হওয়ার কারণে সাকিবের ব্যাটের আউটার এইজেই বেশি বল ফেলে। ইনার এইজে বল ফেলতেও তাঁর জুড়ি নেই। মিরাজের হাতে দুসরা আছে। গতির তারতম্য এনে ব্যাটসম্যানকে বিপদে ফেলতে তাঁর জুড়ি নেই, ওর বলে বাউন্সের ব্যাপারটাও মাথায় রাখুন। নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা কিন্তু স্পিন খেলতে খুব একটা অভ্যস্ত নয়। এ সবই আমাদের শক্তি। এই শক্তিগুলো ঠিকঠাক ব্যবহার করলে সাফল্য আসবেই।’
চোট কাটিয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের ফেরার সঙ্গে সঙ্গে রুবেল হোসেন ও তাসকিন আহমেদের বোলিংকেও এই সফরে বাংলাদেশের বড় শক্তি হিসেবেই মনে করেন বিশ্বকাপে দেশের প্রথম অধিনায়ক। সেই সঙ্গে অধিনায়ক মাশরাফিও নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে নিজের সেরাটাই দিতে পারবেন বলে প্রত্যাশা আমিনুলের।
নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনটা বেশ কঠিন—এটা মানেন আমিনুল। রসিকতা করেই বললেন, ‘আমি যে দুটি সফরে গিয়েছি, সেই সফর দুটিতে কন্ডিশনই আমাদের সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছিল। ওখানকার কন্ডিশন কঠিন। কিন্তু সেই কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মতো ক্রিকেটার আমাদের এবারের দলটিতে যথেষ্ট আছে। গত বিশ্বকাপেই তো হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটিতে শুরুর দিকে বলের সুইং আর মুভমেন্ট সামলে বাংলাদেশ দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিল। মাহমুদউল্লাহ সেঞ্চুরি করেছিল। এই সফরে হয়তো উইকেট একটু ভিন্ন হবে। কিন্তু কন্ডিশন সামলে ওঠার প্রস্তুতি বাংলাদেশের থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস। নিউজিল্যান্ডে পা রাখার আগে অস্ট্রেলিয়ায় প্রস্তুতি ম্যাচ দুটি দারুণ কাজে লাগবে।’
নিজের দুটি সফরের অভিজ্ঞতা থেকে নিউজিল্যান্ডে উইকেটগুলোকে বেশ অদ্ভুতই মনে হয়েছে তাঁর কাছে, ‘নিউজিল্যান্ডের উইকেট হচ্ছে ইংল্যান্ড আর অস্ট্রেলিয়ার উইকেটের সংমিশ্রণ। এতে ইংলিশ উইকেটের মতো সুইং আর মুভমেন্ট থাকবে, থাকবে অস্ট্রেলীয় উইকেটের মতো বাউন্স।’
চার কিউই পেসারকে তাদের মাঠে সামলানোটাকে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করেন আমিনুল, ‘ওরা চারটা ফাস্ট বোলার খেলাবে। বিশেষ করে ট্রেন্ট বোল্ট আর টিম সাউদি ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। ওদেরকে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা কীভাবে সামলায়, সেটির ওপরই নির্ভর করছে অনেক কিছু।’
নিজের দুটি সফরের অভিজ্ঞতা থেকে নিউজিল্যান্ডে উইকেটগুলোকে বেশ অদ্ভুতই মনে হয়েছে তাঁর কাছে, ‘নিউজিল্যান্ডের উইকেট হচ্ছে ইংল্যান্ড আর অস্ট্রেলিয়ার উইকেটের সংমিশ্রণ। এতে ইংলিশ উইকেটের মতো সুইং আর মুভমেন্ট থাকবে, থাকবে অস্ট্রেলীয় উইকেটের মতো বাউন্স।’
চার কিউই পেসারকে তাদের মাঠে সামলানোটাকে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করেন আমিনুল, ‘ওরা চারটা ফাস্ট বোলার খেলাবে। বিশেষ করে ট্রেন্ট বোল্ট আর টিম সাউদি ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। ওদেরকে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা কীভাবে সামলায়, সেটির ওপরই নির্ভর করছে অনেক কিছু।’
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment