- Get link
- X
- Other Apps
আজ বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক খবরে জানা যায়, মূল হামলাকারীর নাম লিনো। তিনি ওই শহরেরই বাসিন্দা। তিনি স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী। তাঁর বন্ধু আয়াপ্পাকেও আটকের চেষ্টা চলছে। মূল হামলাকারী যখন যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটাচ্ছিলেন, আয়াপ্পা তখন একটি স্কুটারে অপেক্ষা করছিলেন।
স্থানীয় সময় গত ৩১ ডিসেম্বর দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে নির্জন রাস্তায় কয়েকজন নারীর ওপর যৌন হয়রানি চলে। পুলিশ বলছে, রাজু ও চিন্নু নামে আরও দুজন যৌন হয়রানির ওই ঘটনায় অংশ নেন। তাঁদেরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ আরও বলছে, গ্রেপ্তার চারজন বেঙ্গালুরুর পূর্বাঞ্চলের বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে একজন কুরিয়ারের কর্মী। অন্যজন হোটেলে কাজ করেন। এ ঘটনায় জড়িত আরও দুজনের খোঁজ করছে পুলিশ।
গত ৩১ ডিসেম্বর নববর্ষের রাতে বেঙ্গালুরুর এমজি রোডে হাজারো মানুষের সমাগম হয়। সেখানে কয়েকজন তরুণী ও নারীর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় সাহায্যের জন্য চিৎকার করেও কারও সাড়া পাননি নারীরা। আরও অভিযোগ, ঘটনাস্থলে থাকা প্রায় দেড় হাজার পুলিশ নীরব ভূমিকা পালন করেছে।
এ ঘটনা প্রসঙ্গে বেফাঁস মন্তব্য করে তোপের মুখে পড়েছেন সমাজবাদী দলের বিধায়ক আবু আজমি ও কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি পরমেশ্বর। তাঁরা দুজনই শ্লীলতাহানির জন্য তরুণীদের ‘ছোট পোশাককে’ দায়ী করেছেন।
সিসিটিভির ফুটেজে ওই রাতের ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে। শ্লীলতাহানির প্রমাণ পাওয়ায় অবশেষে অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ।
mongsai79@gmail.com
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment