ধিক্কার জানাই এসব নোংরা মানসিকতার মেয়েদের --------------------------------------

এই মেয়েটির নামঃ জোসনা চাকমা, পিতাঃ জহরলাল চাকমা, মাতাঃ রত্না চাকমা, গ্রামঃ নানাক্রুম, উপজেলাঃ নানিয়ারচর, জেলাঃ রাঙ্গামাটি। সে চট্টগ্রাম ফ্রি পোর্ট এলাকায় চাকরী করা কালীন তার নিজ এলাকার একটি ছেলের সাথে বিয়ের কথাবার্তা হয়।কিন্তু বিয়েতে সে মত দেয় নাই। বিয়েতে মত না দেয়ার কারন খুজতে গিয়ে দেখা যায় সে চট্টগ্রামে চাকরীর নামে বেশ্যাগিরী করে। বেশ্যাগিরীর জন্য সে বাড়ীতে যাওয়ার নাম করে সবার অগোচরে কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম এর বিভিন্ন হোটেলে গিয়ে নিজের দেহ বিক্রি করে আসতেছে এ যাবতকাল। মেয়েটির এসব নোংরা কর্মকান্ড লোকের দৃষ্টিগোচর হলে তার অভিভাবকদের জানানো হয়, কিন্তু এরা কোন পদক্ষেম নেয়নি। বিধায় সেখানকার লোকেরা বাধ্য হয়ে তাকে অনেকটা জোর করে বাড়ীতে পাঠায়। বাড়ীতে এসেও সে বেশ্যাগিরীর অভ্যাসটা ছাড়তে পারেনি, যখন তখন যার তার সাথে বিভিন্ন বাজারে গিয়ে নিজের দেহ টাকার বিনিময়ে বিলিয়ে দেয়। বাড়ীর এসমস্ত কায্যকলাপ সমাজের চোখে পড়লে সমাজ তাদের পরিবারকে বাধ্য করে বাড়ী থেকে যাতে বের না হয় সে ব্যবস্থা করার জন্য। কিন্তু বিধি বাম, কথায় আছেনা ‘কয়লা ধূলে ময়লা যায় না’ তার বেলায়ও সেই একই অবস্থা।গত কয়েকদিন আগে রাতের আধারে সবাইয়ের অগোচরে পালিয়ে এসে কোন একটা বাজারে বেশ্যাগিরী করার সময় ধরা পড়লে সে সেনাবাহিনীর আশ্রয় নেয়। সেনাবাহিনীর আশ্রিতা হিসেবে থাকার সময় সে সেনাবাহিনীর কাছেও নিজের দেহ বিলিয়েছে বলে এলাকাবাসীর ধারণা এবং নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য সে পাগলের প্রলাপ বকেছে সেনাবাহিনীর কাছে। পরে সেনাবাহিনীরা কোন একটা অপু ইসলাম নামের এক ছেলের সাথে কোর্টের মাধ্যমে বিয়ে দেয়। কোন পাগ;লের খপ্পরে পড়ে এই অপু নামের ছেলেটা এই বেশ্যাটাকে বিয়ে করতে রাজী হলো আমার ভাবতে আশ্চয্য লাগে। এখানে আমার একটা প্রশ্ন হলো যে মেয়ে সব সময়ই নিত্য নতুন ছেলের সাথে টাকার বিনিময়ে রাত কাটাতে অভ্যস্ত, সে কি অপুকে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবে ?
mongsai79@gmail.com