- Get link
- X
- Other Apps
ভূমি সমস্যার সমাধান, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ পার্বত্য চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। চুক্তির বাস্তবায়ন না হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রমে সাহায্য বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলোর এই সংস্থা।
গত রোববার রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপির) কার্যালয়ে পৃথক মতবিনিময় সভায় ইইউ প্রতিনিধিরা এ সিদ্ধান্ত জানান। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমাসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে ইইউর চলমান সহযোগিতা বন্ধ হয়ে যবে।
সভায় উপস্থিত ব্যক্তিরা জানান, চুক্তি স্বাক্ষরের ১৬ বছর পরও বাস্তবায়িত না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন ইইউর প্রতিনিধিরা।
ইইউ প্রতিনিধিরা জানান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়নে সহযোগিতাকারী দেশগুলো পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চায়। ইইউ প্রতিনিধিরা ভূমি সমস্যার সমাধান, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর জোর দেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হাননা ও স্পেনের রাষ্ট্রদূত লুইস তেজেদার নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল গত রোববার থেকে বুধবার পর্যন্ত রাঙামাটি ও বান্দরবান জেলা সফর করেন। এ সময় তাঁরা ইইউর অর্থায়নে পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্প ঘুরে দেখেন। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের উন্নয়নপ্রধান ফিলিপ জ্যাকুইস ও প্রতিনিধি ফেব্রেজিও সেনেসি।
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে ইইউর সাহায্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘পার্বত্য চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের আগেই ইইউ সাহায্য প্রত্যাহার করে নিলে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়নের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। আমি তাঁদের উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার অনুরোধ করেছি।’ তিনি বলেন, ‘আমি ইইউর প্রতিনিধিদের বলেছি, চুক্তি বাস্তবায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। ইতিমধ্যে চুক্তির একটি বৃহৎ অংশ বাস্তবায়িত হয়েছে এবং অন্যান্য ধারাগুলোও বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে অত্যন্ত আন্তরিক।’
রাঙামাটির সুশীল সমাজের কয়েকজন পাহাড়ি বাঙালি প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ইইউ প্রতিনিধিরা বলেছেন, তাঁরা পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে সরকারের ওপর বারবার চাপ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ইইউ ২০০৪ সাল থেকে ইউএনডিপির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়নে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। পাশাপাশি পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোকে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও প্রশাসনিক দক্ষতা উন্নয়নে ২০০৯ সাল থেকে সহযোগিতা দিচ্ছে।
গত রোববার রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপির) কার্যালয়ে পৃথক মতবিনিময় সভায় ইইউ প্রতিনিধিরা এ সিদ্ধান্ত জানান। রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমাসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে ইইউর চলমান সহযোগিতা বন্ধ হয়ে যবে।
সভায় উপস্থিত ব্যক্তিরা জানান, চুক্তি স্বাক্ষরের ১৬ বছর পরও বাস্তবায়িত না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন ইইউর প্রতিনিধিরা।
ইইউ প্রতিনিধিরা জানান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়নে সহযোগিতাকারী দেশগুলো পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চায়। ইইউ প্রতিনিধিরা ভূমি সমস্যার সমাধান, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর জোর দেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হাননা ও স্পেনের রাষ্ট্রদূত লুইস তেজেদার নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল গত রোববার থেকে বুধবার পর্যন্ত রাঙামাটি ও বান্দরবান জেলা সফর করেন। এ সময় তাঁরা ইইউর অর্থায়নে পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্প ঘুরে দেখেন। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের উন্নয়নপ্রধান ফিলিপ জ্যাকুইস ও প্রতিনিধি ফেব্রেজিও সেনেসি।
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে ইইউর সাহায্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘পার্বত্য চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের আগেই ইইউ সাহায্য প্রত্যাহার করে নিলে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়নের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। আমি তাঁদের উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার অনুরোধ করেছি।’ তিনি বলেন, ‘আমি ইইউর প্রতিনিধিদের বলেছি, চুক্তি বাস্তবায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। ইতিমধ্যে চুক্তির একটি বৃহৎ অংশ বাস্তবায়িত হয়েছে এবং অন্যান্য ধারাগুলোও বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে অত্যন্ত আন্তরিক।’
রাঙামাটির সুশীল সমাজের কয়েকজন পাহাড়ি বাঙালি প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ইইউ প্রতিনিধিরা বলেছেন, তাঁরা পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে সরকারের ওপর বারবার চাপ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ইইউ ২০০৪ সাল থেকে ইউএনডিপির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়নে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। পাশাপাশি পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোকে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও প্রশাসনিক দক্ষতা উন্নয়নে ২০০৯ সাল থেকে সহযোগিতা দিচ্ছে।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment