নান্যাচর
রাঙামাটির নান্যাচর ডিগ্রী কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী এক পাহাড়ি ছাত্রকে আটকের পর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্যাতনের ফলে অসুস্থ হয়ে পড়ায় সেনারা তাকে আটক অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছে বলে জানা গেছে।
আটক ছাত্রের নাম রমেল চাকমা(১৮)। তিনি উপজেলার পূর্ব হাতিমারা গ্রামের কান্তি চাকমার ছেলে।
তিনি নান্যাচর ডিগ্রী কলেজ থেকে এ বছর ২ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে তিনি নান্যাচর উপজেলা এলাকায় বাসা ভাড়ায় থাকতেন।
গতকাল বুধবার (৫ এপ্রিল) পরীক্ষা না থাকায় ও নান্যাচর বাজারে হাটবার হওয়ায় রমেল চাকমা সকালে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে বাজারে যান। জিনিসপত্র কেনার পর বাজার থেকে বাসায় ফেরার পথে সকাল ১০টার দিকে উপজেলা পরিষদ এলাকা থেকে নান্যাচর জোনের সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করে।
আটকের পর জোনে নিয়ে গিয়ে সেনারা সারাদিন তাকে অমানুষিকভাবে শারিরিক নির্যাতন করলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সন্ধ্যায় বিনা চিকিৎসায় অসুস্থ অবস্থাতেই জোন থেকে থানায় নিয়ে আসলে নান্যাচর থানার ওসি মোঃ আব্দুল লতিফ তার শারিরীক অবস্থা দেখে চিকিৎসা ছাড়া তাকে পুলিশ হেফাজতে নিতে অস্বীকৃতি জানান। পরে চিকিৎসার জন্য সেনাবাহিনী তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে বলে জানা যায়।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ১০টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তিনি সেনাবাহিনীর নজরদারিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।
আটক ছাত্রের নাম রমেল চাকমা(১৮)। তিনি উপজেলার পূর্ব হাতিমারা গ্রামের কান্তি চাকমার ছেলে।
তিনি নান্যাচর ডিগ্রী কলেজ থেকে এ বছর ২ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে তিনি নান্যাচর উপজেলা এলাকায় বাসা ভাড়ায় থাকতেন।
গতকাল বুধবার (৫ এপ্রিল) পরীক্ষা না থাকায় ও নান্যাচর বাজারে হাটবার হওয়ায় রমেল চাকমা সকালে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে বাজারে যান। জিনিসপত্র কেনার পর বাজার থেকে বাসায় ফেরার পথে সকাল ১০টার দিকে উপজেলা পরিষদ এলাকা থেকে নান্যাচর জোনের সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করে।
আটকের পর জোনে নিয়ে গিয়ে সেনারা সারাদিন তাকে অমানুষিকভাবে শারিরিক নির্যাতন করলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সন্ধ্যায় বিনা চিকিৎসায় অসুস্থ অবস্থাতেই জোন থেকে থানায় নিয়ে আসলে নান্যাচর থানার ওসি মোঃ আব্দুল লতিফ তার শারিরীক অবস্থা দেখে চিকিৎসা ছাড়া তাকে পুলিশ হেফাজতে নিতে অস্বীকৃতি জানান। পরে চিকিৎসার জন্য সেনাবাহিনী তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে বলে জানা যায়।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ১০টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তিনি সেনাবাহিনীর নজরদারিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment