- Get link
- X
- Other Apps
আদিবাসী বার্তা ডেস্ক:
বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত উখিয়ার উপকূলীয় ইনানীর চেংছড়ি গ্রামের ফেলোরাম চাকমার সেই বাড়িটি শিগগিরই রূপ নিচ্ছে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরসহ একটি পরিপূর্ণ পর্যটন স্পট হিসেবে।
১৯৫৮ সালের কোন এক সময় এই বাড়িতেই আশ্রয় নিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
শুক্রবার সকালে ফেলোরাম চাকমার বাড়িটি সংরক্ষিত স্থান হিসেবে ঘোষণা ও ফলক উন্মোচন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট বীরেন শিকদার।
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটি ঘুরে দেখেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
ফেলোরাম চাকমা আজ বেঁচে নেই। তবে বাড়িটি সংরক্ষণের খবর শুনে তার বংশধর ৬০ বছর বয়সী নাতি রবিঅং চাকমা আনন্দে দু’চোখের জল ফেলেছেন। পাশাপাশি সেই স্থানের ৮টি আদিবাসী পরিবারের মাঝেও আনন্দের বন্যা দেখা গেছে।
অন্যদিকে সে কালের স্বাক্ষী এবং বঙ্গবন্ধুর সেবক স্থানীয় সোনারপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা লোকমান হাকিম মাস্টার ও উখিয়ার খয়রাতি পাড়ার শতায়ু আবদুল খালেক আজও বেঁচে আছেন। তবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে যে বৃদ্ধা রান্না করে খাওয়াতেন সেই ছখিনা বেগম মারা গেছেন দু’বছর আগে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের উপকূলীয় ইনানী চেংছড়ি গ্রামে ১৯৫৮ সালের কোন এক সময়ে সাম্পানে করে এসে ফেলোরাম চাকমার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর থেকে বঙ্গবন্ধুর অমর স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটি অবহেলিত থেকে যায়। কিন্তু গত কয়েক বছর আগে গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত সংবাদ পরিবেশন করা হলে স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই অংশ হিসেবে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসা বহুল আলোচিত বাড়িটি আলোর মুখ দেখতে চলেছে।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট বীরেন শিকদার শুক্রবার সকালে চেংছড়ি গ্রামে গিয়ে ফেলোরাম চাকমার বংশধরদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি সরকারিভাবে সংরক্ষণের ঘোষণা দেন ও ফলক উন্মোচন করেন। এ সময় সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ড. অনুপম সাহা উপস্থিত ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত উখিয়ার উপকূলীয় ইনানীর চেংছড়ি গ্রামের ফেলোরাম চাকমার সেই বাড়িটি শিগগিরই রূপ নিচ্ছে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরসহ একটি পরিপূর্ণ পর্যটন স্পট হিসেবে। ১৯৫৮ সালের কোন এক সময় এই বাড়িতেই আশ্রয় নিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।শুক্রবার সকালে ফেলোরাম চাকমার বাড়িটি সংরক্ষিত স্থান হিসেবে ঘোষণা ও ফলক উন্মোচন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট বীরেন শিকদার। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটি ঘুরে দেখেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। ফেলোরাম চাকমা আজ বেঁচে নেই। তবে বাড়িটি সংরক্ষণের খবর শুনে তার বংশধর ৬০ বছর বয়সী নাতি রবিঅং চাকমা আনন্দে দু’চোখের জল ফেলেছেন। পাশাপাশি সেই স্থানের ৮টি আদিবাসী পরিবারের মাঝেও আনন্দের বন্যা দেখা গেছে।
অন্যদিকে সে কালের স্বাক্ষী এবং বঙ্গবন্ধুর সেবক স্থানীয় সোনারপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা লোকমান হাকিম মাস্টার ও উখিয়ার খয়রাতি পাড়ার শতায়ু আবদুল খালেক আজও বেঁচে আছেন। তবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে যে বৃদ্ধা রান্না করে খাওয়াতেন সেই ছখিনা বেগম মারা গেছেন দু’বছর আগে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের উপকূলীয় ইনানী চেংছড়ি গ্রামে ১৯৫৮ সালের কোন এক সময়ে সাম্পানে করে এসে ফেলোরাম চাকমার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
এরপর থেকে বঙ্গবন্ধুর অমর স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটি অবহেলিত থেকে যায়। কিন্তু গত কয়েক বছর আগে গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত সংবাদ পরিবেশন করা হলে স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই অংশ হিসেবে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসা বহুল আলোচিত বাড়িটি আলোর মুখ দেখতে চলেছে। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট বীরেন শিকদার শুক্রবার সকালে চেংছড়ি গ্রামে গিয়ে ফেলোরাম চাকমার বংশধরদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি সরকারিভাবে সংরক্ষণের ঘোষণা দেন ও ফলক উন্মোচন করেন। এ সময় সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ড. অনুপম সাহা উপস্থিত ছিলেন।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment