প্যারিসের যে রেস্তোরাঁয় পোশাক নিষিদ্ধ!
পোশাক মানুষের সৌন্দর্য্য ও আবরণের বাহন। সভ্যতার উৎকর্ষতার সঙ্গে সঙ্গে বৈচিত্র্যএসেছে পোশাকে। মানুষ নিজেকে বন্য দশা থেকে নিয়ে গেছে সভ্যতা শীর্ষ চূড়ায়। বেরিয়ে এসেছে আদিম কালেমানুষের পোশাক–আশাকহীন সংস্কৃতি থেকে। সভ্যতার ছোঁয়ায় পশুর চামড়া দিয়ে নিজেকে আবৃত করেছিলপৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান জীবটি। সেই রীতিই ধীরে ধীরে নিয়ে এসেছে পোশাকের ধারণা। বর্তমান সভ্য জগতেরকেউ আর এখন নগ্ন দেহে ঘুরে না। কিন্তু প্যারিসে এমন একটি রেস্তোরাঁর কথা জানা গেছে, যেখানে ঢুকতে গেলেআপনাকে আবার সেই আদিম যুগের মতো পোশাকহীন হতে হবে। অন্যথায় প্রবেশের অনুমতিই মিলবে না সেখানে!
ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেন্ডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্যারিসের ওই রেস্তোরাঁর নাম ‘ও নেচার’। একসঙ্গে ৪০জনের খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই রেস্তোরাঁয়। বাংলাদেশি টাকায় ওই রেস্তোরাঁয় খাবারের দাম শুরু জনপ্রতি ২৫০০টাকা থেকে। আর যখনই কেউ রেস্তোরাঁয় ঢুকবেন, তাকে নির্দিষ্ট জায়গায় জামা কাপড় খুলে ভিতরে আসতে হবে।তবে রেস্তোরাঁর ভিতরের কীর্তিকলাপ বাইরের লোকের কাছে গোপনই থাকবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, প্যারিস পৃথিবীর অন্যতম শহর, যেখানে নগ্নতা মুক্তির প্রতীক। সে দেশের অনেকে জায়গাতেই নগ্নতাকে প্রাধান্যদেওয়া হয়।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেন্ডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্যারিসের ওই রেস্তোরাঁর নাম ‘ও নেচার’। একসঙ্গে ৪০জনের খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই রেস্তোরাঁয়। বাংলাদেশি টাকায় ওই রেস্তোরাঁয় খাবারের দাম শুরু জনপ্রতি ২৫০০টাকা থেকে। আর যখনই কেউ রেস্তোরাঁয় ঢুকবেন, তাকে নির্দিষ্ট জায়গায় জামা কাপড় খুলে ভিতরে আসতে হবে।তবে রেস্তোরাঁর ভিতরের কীর্তিকলাপ বাইরের লোকের কাছে গোপনই থাকবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, প্যারিস পৃথিবীর অন্যতম শহর, যেখানে নগ্নতা মুক্তির প্রতীক। সে দেশের অনেকে জায়গাতেই নগ্নতাকে প্রাধান্যদেওয়া হয়।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment