মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৬, ০৬:২৭:৩৭
রাঙ্গামাটিঃ-দীর্ঘ দুই মাস পর কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা কমে যাওয়ায় রাঙ্গামাটির আকর্ষনীয় ঝুলন্ত সেতু পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করে দিলেন পর্যটন কর্তৃপক্ষ। পানিতে ডুবে থাকা সেতুর উপর থেকে পানি নেমে যাওয়ায় পর্যটন কর্তৃপক্ষ ঝুলন্ত সেতু পুণরায় খুলে দেয়। পানিতে যুবে থাকায় সেতুর ক্ষতিগ্রস্থ পাটাতন সংস্কারের কাজও শেষ করা হয়েছে।
রোববার থেকে পর্যটকদের জন্য সেতুটি চলাচলের জন্য খুলে দেয়ার পর পর্যটনদের উপস্থিতিও বাড়তে শুরু করেছে। আসন্ন পর্যটন মৌসুমে রাঙ্গামাটিতে পর্যটকরা নিবিঘেœ ঝুলন্ত সেতু পারাপার করতে পারবেন বলে মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
রাঙ্গামাটি পর্যটন কমপ্লেক্স ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা জানান, দীর্ঘ প্রায় দুই মাস ধরে ধরে ঝুলন্ত সেতু পানিতে ডুবে ছিল। তাই বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে ঝুলন্ত সেতুটি দিতে চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। তবে এখন কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা কমায় পর্যটকদেও জন্য সেতুটির উপর চলাচলে উন্মুক্ত করে দেওয়া হল। তিনি আরও জানান, যদি কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা আরো একটু কমে তাহলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ব্রীজের ক্ষতিগ্রস্থ স্থানগুলো চিহ্নিত করে পুরো ব্রিজের মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।
বোট মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মোঃ রমজান আলী জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাওয়া প্রায় কয়েক মাস ঝুলন্ত সেতুটি উপর চলাচল বন্ধ ছিল। কাপ্তাই হ্রদের পানি হ্রাস পাওয়ায় ঝুলন্ত সেতু থেকে পানি সরে যাওয়ায় তা আবারো পর্যটকদের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়ার পর এখন মোটামুটি পর্যটক আসতে শুরু করেছে। তবে স্কুলের ছেলে-মেয়েদের পরীক্ষার কারণে পর্যটকদের আনাগোনা কম। আশা করি পরীক্ষা শেষে এবং সামনের শীতের আগমনে পর্যটক আসবে তখন আমাদে ব্যবসাও ভাল হবে।
উল্লেখ্য, রাঙ্গামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সে পর্যটকদের বিনোদনের জন্য দুই পাহাড়ের মাঝখানে ১৯৮৪ সালের দিকে তৈরী করা হয় এ আকর্ষনীয় রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত সেতু। গত ১৮ সেপ্টেম্বর কয়েক দিনে টানা বর্ষনে উজান থেকে পাহাড়ি ঢল নেমে আসলে আকস্মিকভাবে কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। ফলে রাঙ্গামাটির পর্যটন ঝুলন্ত সেতুর পাটাতন প্রায় এক ফুট পানির নিচে ডুবে যায়। এতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে পর্যটন কর্তৃপক্ষ ঝুলন্ত সেতুর উপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারী করে।
রোববার থেকে পর্যটকদের জন্য সেতুটি চলাচলের জন্য খুলে দেয়ার পর পর্যটনদের উপস্থিতিও বাড়তে শুরু করেছে। আসন্ন পর্যটন মৌসুমে রাঙ্গামাটিতে পর্যটকরা নিবিঘেœ ঝুলন্ত সেতু পারাপার করতে পারবেন বলে মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
রাঙ্গামাটি পর্যটন কমপ্লেক্স ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা জানান, দীর্ঘ প্রায় দুই মাস ধরে ধরে ঝুলন্ত সেতু পানিতে ডুবে ছিল। তাই বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে ঝুলন্ত সেতুটি দিতে চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। তবে এখন কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা কমায় পর্যটকদেও জন্য সেতুটির উপর চলাচলে উন্মুক্ত করে দেওয়া হল। তিনি আরও জানান, যদি কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা আরো একটু কমে তাহলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ব্রীজের ক্ষতিগ্রস্থ স্থানগুলো চিহ্নিত করে পুরো ব্রিজের মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।
বোট মালিক সমিতির সহ-সভাপতি মোঃ রমজান আলী জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাওয়া প্রায় কয়েক মাস ঝুলন্ত সেতুটি উপর চলাচল বন্ধ ছিল। কাপ্তাই হ্রদের পানি হ্রাস পাওয়ায় ঝুলন্ত সেতু থেকে পানি সরে যাওয়ায় তা আবারো পর্যটকদের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়ার পর এখন মোটামুটি পর্যটক আসতে শুরু করেছে। তবে স্কুলের ছেলে-মেয়েদের পরীক্ষার কারণে পর্যটকদের আনাগোনা কম। আশা করি পরীক্ষা শেষে এবং সামনের শীতের আগমনে পর্যটক আসবে তখন আমাদে ব্যবসাও ভাল হবে।
উল্লেখ্য, রাঙ্গামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সে পর্যটকদের বিনোদনের জন্য দুই পাহাড়ের মাঝখানে ১৯৮৪ সালের দিকে তৈরী করা হয় এ আকর্ষনীয় রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত সেতু। গত ১৮ সেপ্টেম্বর কয়েক দিনে টানা বর্ষনে উজান থেকে পাহাড়ি ঢল নেমে আসলে আকস্মিকভাবে কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। ফলে রাঙ্গামাটির পর্যটন ঝুলন্ত সেতুর পাটাতন প্রায় এক ফুট পানির নিচে ডুবে যায়। এতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে পর্যটন কর্তৃপক্ষ ঝুলন্ত সেতুর উপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারী করে।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment