চুক্তির আওতায় আলেপ্পো ছাড়ার অপেক্ষায় সাধারণ নাগরিক… যুদ্ধবিরতির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তীব্র বিস্ফোরণ, ফের অভিযানে সিরীয় বাহিনী
চুক্তির আওতায় আলেপ্পো ছাড়ার অপেক্ষায় সাধারণ নাগরিক…
যুদ্ধবিরতির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তীব্র বিস্ফোরণ, ফের অভিযানে সিরীয় বাহিনী
ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক : আলেপ্পোতে যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতার পর আবারো তীব্র বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছে। শহরটি থেকে বিদ্রোহী ও বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতে মঙ্গলবার একটি চুক্তি হয়; কিন্তু সেই চুক্তির কয়েক ঘণ্টা পার হতে না হতেই আবারো গোলার আঘাতে কেঁপে উঠেছে সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের এই শহর।
বিবিসি এক প্রতিবেদনে বলছে, মঙ্গলবার আলেপ্পোর যুদ্ধবিরতি ঘোষণা দেয়া হয়। বাসযোগে বিধ্বস্ত এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেয়ার কাজ শুরু হয়। কিন্তু বুধবার আবারো লড়াই শুরু হয়েছে। সিরিয়ার মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় পুনরায় বিমান হামলা শুরু হয়েছে।
তারা ওই শহর থেকে আহত যোদ্ধা ও বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের আলেপ্পো ২০১২ সাল থেকে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। চলতি মাসে রুশ সহায়তায় সিরীয় বাহিনী বিদ্রোহীদের হাত থেকে শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া হয়ে উঠে।
মঙ্গলবার শহরটির পুরো নিয়ন্ত্রণ সরকারি বাহিনী নেয়ার পর বিদ্রোহীদের বেরিয়ে যাওয়ার জন্য শহরের একটি অংশ খুলে দেয়। জাতিসংঘে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত ভিটালি চার্কিন মঙ্গলবার রাতে বলেন, পূর্বাঞ্চলের আলেপ্পোতে সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সরকারি বাহিনী। প্রাথমিক পর্যায়ে কয়েক ঘন্টার মধ্যে বেসামরিক লোক ও আহতদের সরিয়ে নেয়ারকথা। পরবর্তীতে যোদ্ধাদের হালকা অস্ত্রসহ শহর ত্যাগ করার অনুমতি দেয়া হবে।’
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, তারা এই চুক্তির ব্যাপারে কোন পরামর্শ না দিয়ে আলেপ্পোর মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় এমন যে কোন উদ্যোগকে তারা স্বাগত জানাবে।
তারা ওই শহর থেকে আহত যোদ্ধা ও বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের আলেপ্পো ২০১২ সাল থেকে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। চলতি মাসে রুশ সহায়তায় সিরীয় বাহিনী বিদ্রোহীদের হাত থেকে শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া হয়ে উঠে।
মঙ্গলবার শহরটির পুরো নিয়ন্ত্রণ সরকারি বাহিনী নেয়ার পর বিদ্রোহীদের বেরিয়ে যাওয়ার জন্য শহরের একটি অংশ খুলে দেয়। জাতিসংঘে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত ভিটালি চার্কিন মঙ্গলবার রাতে বলেন, পূর্বাঞ্চলের আলেপ্পোতে সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সরকারি বাহিনী। প্রাথমিক পর্যায়ে কয়েক ঘন্টার মধ্যে বেসামরিক লোক ও আহতদের সরিয়ে নেয়ারকথা। পরবর্তীতে যোদ্ধাদের হালকা অস্ত্রসহ শহর ত্যাগ করার অনুমতি দেয়া হবে।’
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, তারা এই চুক্তির ব্যাপারে কোন পরামর্শ না দিয়ে আলেপ্পোর মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় এমন যে কোন উদ্যোগকে তারা স্বাগত জানাবে।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment