থানচি মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তিন প্রকল্পের ১০ লক্ষ টাকায় স্বামীকে বিদেশে পারি




।।থানছি থেকে ফিরে, স্টাফ রিপোর্টার আদিবাসী বার্তা, রোয়াংছড়ি।।
বান্দরবানে থানচিতে তিনটি জনগুরুতপূর্ণ প্রকল্পের উন্নয়নের সুফল পায়নি উপকাভোগীদের। প্রকল্পের সভাপতি মহিলা আঃ লীগে নেত্রী, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ফোরামে সভানেত্রী বকুলি মারমা কাজ না করে সিংহভাগ আত্বসাৎ করার ফলে এলাকা জনমনে চাপা ক্ষোপ অসন্তোজ বিরাজ করছে। এদিকে প্রকল্পের টাকায় তার স্বামী মংসাখ্যাইন মারমাকে অবৈধ পন্থা মালশিয়া পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেচ্ছে । 
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-২০১৬ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)’র বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিপি) ও পিআইসি প্রকল্প আওতায় মোট ছয়টি প্রকল্পের উপজেলা পরিষদে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিতে রেমাক্রী মংম্যা পাড়া পাঠাগার নির্মাণের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বকুলি মারমাকে সভাপতি করে ২ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ দেন। ২০১৪-২০১৫ সালে ত্রাণ ও দুযোর্গ অধিদপ্তরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনা বেক্ষণ (টিআর) প্রকল্প রেমাক্রী গ্রুপিং পাড়া মাঝ খানে মড়া ঝিড়িতে বাঁধ নির্মাণ ১৪ মেঃটন খাদ্য শষ্য বরাদ্ধ করেন। ২০১৫ সালে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সাধারণ কর্মসূচী আওতায় রেমাক্রী গ্রুপিং পাড়া প্যাগোডা (বৌদ্ধ বিহার)’র ভিক্ষু সংঘে জন্য ক্যাংঘর সম্প্রসারণ নির্মাণের ৭ মেঃটন খাদ্য শষ্য বরাদ্ধ দেন,যা সরকার মূল্যমানে আড়াই লক্ষাধিকও বেশি বলে জানা গেছে। তার স্বামী মংসাখ্যাইন মারমা পিতা আপিংমং মারমাকে ২০১৫ সালে অবৈধ পন্থা  কোন পাসপোর্ট ভিসাবিহীন  মালশিয়া পারি দিয়েছে।  
সরেজমিনের আকুতিস্থলে গেলে প্রকল্পের বরাদ্ধ বিষয়ে পাড়াবাসী জানলে ও পরিমান জানেন না তবে প্রকল্পটি জনগুরুত্বপূর্ণ  এবং তাদের দাবী ছিল বলে জানালেন। রেমাক্রী গ্রুপিং পাড়া এক সময় মংম্যা মারমা কারবারী ছিলেন, বর্তমানে ফোসাচিং মারমা কারবারী দায়িতে আছেন। অনেকে গ্রুপিং পাড়াকে কারবরী নামে চিনেন । 
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক কয়েকজন পাড়াবাসী জানান,মড়া ঝিড়িতে বাঁধ কাজের তার শ্যালক খ্যাইসিংমং মোট ২০ হাজার টাকা মাটি কেটেছে। পাড়াবাসীদের কোন কাজেই আসছে না বলে জানলেন। বৌদ্ধ মন্দিরে ভিক্ষু সংঘের জন্য সম্প্রসারণ ঘর নির্মানের ৬০০ ফুট গাছ কেটে রাখা হয়েছে কিন্তু শ্রমিকদের মজুরী টাকা দেয়া হয়নি এক বছর পর  ২০১৬ সালে পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান ৩০ হাজার টাকা শ্রমিকদের মজ্ঞুরী দিয়েছে। তিনটি প্রকল্পের বরাদ্ধ গুলি পাড়াবাসী জানেন না বলে জানিয়েছেন। খ্যাইসিংমং সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি স্বীকার করে বলেন, আমাকে বাঁধ নির্মানে কাজের বৌদি ২০ হাজার টাকা দিয়েছে তা দিয়ে কাজ করছি। বাকি গুলি আমার জানা নেই।
উপজেলা চেয়ারম্যান ক্যহ্লাচিং মারমা জানান উপজেলা সব প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে। কোথাও কোন কাজ করেনি তা প্রমান করতে পারলে পুরস্কার করা হবে। 
তদারকি দায়িতে উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয়ের সহকারী প্রকৌশলী মেজবাহ কবীর মোঠোই ফোনে যোগাযোগ করে না পাওয়ায় কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এই বিষয়ে উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বকুলি মারমাকে প্রশ্ন করা হলে প্রথমে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ায় কথা এড়িয়ে যান। পরে বার বার প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন আপনিতো জানেন সরকার কাজ মানে এরকমি,এদিক সেদিক করে বরাদ্দ টাকাগুলি কেটে কুটে পর্যাপ্ত কাজের টাকা গুলো পাওয়া যায় না। এর মধ্যে দিয়ে ৩টি প্রকল্পগুলো আংশিক ভাবে বাস্তবায়ন করচ্ছি,তবে বর্ষায় মৌসুন হওয়ায় বাধঁগুলি ভেঙ্গে গেছে। পুন: প্রকল্প নিয়ে কাজ করা পরিকল্পনা রয়েছে। বাধঁ প্রকল্পটি কোন মৎস চাষের জন্য নয়,টা পাড়া স্থাপনের লক্ষে বাধঁ দিয়েছে। আর অন্য প্রকল্পেরটি সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলে দাবি করেন। । 
।।থানছি থেকে ফিরে, স্টাফ রিপোর্টার আদিবাসী বার্তা, রোয়াংছড়ি।।

বান্দরবানে থানচিতে তিনটি জনগুরুতপূর্ণ প্রকল্পের উন্নয়নের সুফল পায়নি উপকাভোগীদের। প্রকল্পের সভাপতি মহিলা আঃ লীগে নেত্রী, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ফোরামে সভানেত্রী বকুলি মারমা কাজ না করে সিংহভাগ আত্বসাৎ করার ফলে এলাকা জনমনে চাপা ক্ষোপ অসন্তোজ বিরাজ করছে। এদিকে প্রকল্পের টাকায় তার স্বামী মংসাখ্যাইন মারমাকে অবৈধ পন্থা মালশিয়া পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-২০১৬ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)’র বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিপি) ও পিআইসি প্রকল্প আওতায় মোট ছয়টি প্রকল্পের উপজেলা পরিষদে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিতে রেমাক্রী মংম্যা পাড়া পাঠাগার নির্মাণের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বকুলি মারমাকে সভাপতি করে ২ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ দেন।

২০১৪-২০১৫ সালে ত্রাণ ও দুযোর্গ অধিদপ্তরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনা বেক্ষণ (টিআর) প্রকল্প রেমাক্রী গ্রুপিং পাড়া মাঝ খানে মড়া ঝিড়িতে বাঁধ নির্মাণ ১৪ মেঃটন খাদ্য শষ্য বরাদ্ধ করেন। ২০১৫ সালে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সাধারণ কর্মসূচী আওতায় রেমাক্রী গ্রুপিং পাড়া প্যাগোডা (বৌদ্ধ বিহার)’র ভিক্ষু সংঘে জন্য ক্যাংঘর সম্প্রসারণ নির্মাণের ৭ মেঃটন খাদ্য শষ্য বরাদ্ধ দেন,যা সরকার মূল্যমানে আড়াই লক্ষাধিকও বেশি বলে জানা গেছে। তার স্বামী মংসাখ্যাইন মারমা পিতা আপিংমং মারমাকে ২০১৫ সালে অবৈধ পন্থা  কোন পাসপোর্ট ভিসাবিহীন  মালশিয়া পারি দিয়েছে।

সরেজমিনের আকুতিস্থলে গেলে প্রকল্পের বরাদ্ধ বিষয়ে পাড়াবাসী জানলে ও পরিমান জানেন না তবে প্রকল্পটি জনগুরুত্বপূর্ণ  এবং তাদের দাবী ছিল বলে জানালেন। রেমাক্রী গ্রুপিং পাড়া এক সময় মংম্যা মারমা কারবারী ছিলেন, বর্তমানে ফোসাচিং মারমা কারবারী দায়িতে আছেন। অনেকে গ্রুপিং পাড়াকে কারবরী নামে চিনেন । নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক কয়েকজন পাড়াবাসী জানান,মড়া ঝিড়িতে বাঁধ কাজের তার শ্যালক খ্যাইসিংমং মোট ২০ হাজার টাকা মাটি কেটেছে। পাড়াবাসীদের কোন কাজেই আসছে না বলে জানলেন।

বৌদ্ধ মন্দিরে ভিক্ষু সংঘের জন্য সম্প্রসারণ ঘর নির্মানের ৬০০ ফুট গাছ কেটে রাখা হয়েছে কিন্তু শ্রমিকদের মজুরী টাকা দেয়া হয়নি এক বছর পর  ২০১৬ সালে পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান ৩০ হাজার টাকা শ্রমিকদের মজ্ঞুরী দিয়েছে। তিনটি প্রকল্পের বরাদ্ধ গুলি পাড়াবাসী জানেন না বলে জানিয়েছেন। খ্যাইসিংমং সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি স্বীকার করে বলেন, আমাকে বাঁধ নির্মানে কাজের বৌদি ২০ হাজার টাকা দিয়েছে তা দিয়ে কাজ করছি। বাকি গুলি আমার জানা নেই।উপজেলা চেয়ারম্যান ক্যহ্লাচিং মারমা জানান উপজেলা সব প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে। কোথাও কোন কাজ করেনি তা প্রমান করতে পারলে পুরস্কার করা হবে। তদারকি দায়িতে উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয়ের সহকারী প্রকৌশলী মেজবাহ কবীর মোঠোই ফোনে যোগাযোগ করে না পাওয়ায় কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এই বিষয়ে উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বকুলি মারমাকে প্রশ্ন করা হলে প্রথমে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ায় কথা এড়িয়ে যান। পরে বার বার প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন আপনিতো জানেন সরকার কাজ মানে এরকমি,এদিক সেদিক করে বরাদ্দ টাকাগুলি কেটে কুটে পর্যাপ্ত কাজের টাকা গুলো পাওয়া যায় না। এর মধ্যে দিয়ে ৩টি প্রকল্পগুলো আংশিক ভাবে বাস্তবায়ন করচ্ছি,তবে বর্ষায় মৌসুন হওয়ায় বাধঁগুলি ভেঙ্গে গেছে। পুন: প্রকল্প নিয়ে কাজ করা পরিকল্পনা রয়েছে। বাধঁ প্রকল্পটি কোন মৎস চাষের জন্য নয়,টা পাড়া স্থাপনের লক্ষে বাধঁ দিয়েছে। আর অন্য প্রকল্পেরটি সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলে দাবি করেন। ।

Comments

Post a Comment

Thanks for you comment