- Get link
- X
- Other Apps
২০১৫ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মুঠোফোন প্রযুক্তি ও সেবার অবদান ছিল ১ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। যা মোট জিডিপির ৬.২ শতাংশ। একই বছরে ৭ লাখ ৬০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে মুঠোফোন সংযোগদাতা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মুঠোফোনশিল্পের অবদান নিয়ে জিএসএম অ্যাসোসিয়েশনের (জিএসএমএ) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে। প্রতিবেদনটি গতকাল বুধবার প্রকাশ করে জিএসএমএ ইন্টেলিজেন্স।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের জনগণের গড় আয় কম হলেও মুঠোফোন বাজার উন্নয়নের সব সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান আঞ্চলিক অন্যান্য দেশগুলোর প্রায় সমপর্যায়ে। বাংলাদেশে নতুন মুঠোফোন সংযোগের গ্রাহক বৃদ্ধির হার ৫৩ শতাংশ, যেখানে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর গড় ৫০ শতাংশ। ২০১৬ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বৃদ্ধির হার ৩৩ শতাংশ। মোট মুঠোফোন ইন্টারনেটের ২০ শতাংশ থ্রিজি সংযোগ হলেও বাংলাদেশে এখনো ফোরজি সংযোগ চালু হয়নি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এই খাতে বাংলাদেশের আরও উন্নয়নের সুযোগ আছে তবে তার জন্য অনুকূল নীতিমালা প্রয়োজন।
২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের মোট আয়ের ১০ শতাংশ এসেছে মুঠোফোন ও মুঠোফোনসংশ্লিষ্ট সেবা থেকে। অন্যভাবে বললে এই খাতের মাধ্যমে দেশের জনগণের করের পরিমাণ ছিল ২৪২ কোটি ডলার।
মুঠোফোনশিল্পের ভবিষ্যৎবাংলাদেশের অর্থনীতিতে মুঠোফোনের ক্রমবর্ধমান অবদান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে জিএসএমএ ইন্টেলিজেন্স।
*২০২০ সালে অর্থনীতিতে মুঠোফোনের অবদান হবে ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। তবে এর জন্য থাকতে হবে অনুকূল অর্থনৈতিক পরিবেশ
প্রতিবেদনে দেখা যায়, প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের জনগণের গড় আয় কম হলেও মুঠোফোন বাজার উন্নয়নের সব সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান আঞ্চলিক অন্যান্য দেশগুলোর প্রায় সমপর্যায়ে। বাংলাদেশে নতুন মুঠোফোন সংযোগের গ্রাহক বৃদ্ধির হার ৫৩ শতাংশ, যেখানে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর গড় ৫০ শতাংশ। ২০১৬ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বৃদ্ধির হার ৩৩ শতাংশ। মোট মুঠোফোন ইন্টারনেটের ২০ শতাংশ থ্রিজি সংযোগ হলেও বাংলাদেশে এখনো ফোরজি সংযোগ চালু হয়নি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এই খাতে বাংলাদেশের আরও উন্নয়নের সুযোগ আছে তবে তার জন্য অনুকূল নীতিমালা প্রয়োজন।
২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের মোট আয়ের ১০ শতাংশ এসেছে মুঠোফোন ও মুঠোফোনসংশ্লিষ্ট সেবা থেকে। অন্যভাবে বললে এই খাতের মাধ্যমে দেশের জনগণের করের পরিমাণ ছিল ২৪২ কোটি ডলার।
মুঠোফোনশিল্পের ভবিষ্যৎবাংলাদেশের অর্থনীতিতে মুঠোফোনের ক্রমবর্ধমান অবদান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে জিএসএমএ ইন্টেলিজেন্স।
*২০২০ সালে অর্থনীতিতে মুঠোফোনের অবদান হবে ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। তবে এর জন্য থাকতে হবে অনুকূল অর্থনৈতিক পরিবেশ
*২০১৬ সালের ৭ লাখ ৮০ হাজার কর্মসংস্থান থেকে ২০২০ সাল নাগাদ সাড়ে ৮ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে মুঠোফোনশিল্প।
*মুঠোফোনশিল্পে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখবে মুঠোফোন নেটওয়ার্ক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। এর পরের অবস্থানগুলো যথাক্রমে বণ্টন, খুচরা ব্যবসায়ী ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের। বিষয়বস্তু ও সেবা খাতের অবদানও বাড়বে।
*তবে প্রোডাকটিভিটি বৃদ্ধিতে অবদান বেশি থাকবে মুঠোফোন ইন্টারনেট সংযোগের। আর তা সম্ভব হবে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এবং নেটওয়ার্কের আওতা বৃদ্ধির ফলে। বাংলাদেশের যে এলাকাগুলোতে এখনো ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছায়নি সেখানে মুঠোফোন হবে ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়ার একমাত্র মাধ্যম।
mongsai79@gmail.com
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment