- Get link
- X
- Other Apps
ইরশাদ একজন বিক্রয় কর্মকর্তা। তিনি পুলিশকে বলেন, শ্যালিকার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক। তিনি তাঁকে বিয়েও করতে চান। কিন্তু তিনি জানেন, তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের লোকজন এ বিষয়ে রাজি হবে না। তাই তিনি এ ঘটনার পরিকল্পনা করেন। কারণ, সমাজ শ্লীলতাহানির শিকার একজন তরুণীকে ভালো চোখে দেখে না। আর এ সুযোগে তিনি তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারবেন। বর্ষশেষের রাতে বেঙ্গালুরুর কামানাহালি যৌন হয়রানির ভিডিও দেখার পর তিনি এ পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেন।
একটি সূত্র জানায়, যৌন হয়রানির পরিকল্পনায় হয়তো ওই নারীও ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে প্রমাণ সংগ্রহ করতে কাজ চলছে।
পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (পূর্ব) হেমন্ত নিমবালকার বলেন, ‘শ্লীলতাহানির ঘটনা খুবই গুরুতর অভিযোগ। এ অভিযোগ একজন নারী করেছেন। আমরা তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ওই তরুণী কোরামাংয়ে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। সেদিনের সেই ঘটনার পর তিনি থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন, শুক্রবার সকাল ছয়টার দিকে কাজে যাওয়ার সময় নাগাওয়ারা মেইন রোডে বাসস্টপের কাছে এক ব্যক্তি তাঁর ওপর হামলা করে। ওই ব্যক্তি তাঁকে জড়িয়ে ধরে কামড়ে ক্ষতবিক্ষত করে। এরপর তিনি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেন।
পরের দিনই ওই নারী তাঁর সুর পাল্টান। বলেন, ঠোঁটের কামড়গুলো তার নিজের। এরপরই এ ঘটনায় রহস্য তৈরি হয়।
এ ঘটনার পরই তাঁর দুলাভাই ইরশাদ শ্যালিকার নিরাপত্তা নিয়ে ব্যাপক হইচই করেন। তাঁর অতিরিক্ত হইচই করার বিষয়টি তদন্ত কর্মকর্তাদের দৃষ্টি কাড়ে। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলের কাছের একটি দোকানের সিসিটিভি ক্যামেরা থেকে এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে।
mongsai79@gmail.comএ ঘটনার পরই তাঁর দুলাভাই ইরশাদ শ্যালিকার নিরাপত্তা নিয়ে ব্যাপক হইচই করেন। তাঁর অতিরিক্ত হইচই করার বিষয়টি তদন্ত কর্মকর্তাদের দৃষ্টি কাড়ে। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলের কাছের একটি দোকানের সিসিটিভি ক্যামেরা থেকে এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment