বিদেশী চাপেই ইসলামী ব্যাংকে পরিবর্তন : অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক রিপোর্টার : অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিত বলেছেন, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ ও  বিদেশি অংশীদারিত্বের চাপেই পরিবর্তন এসেছে। যা কিছু হয়েছে ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডার ও ইসলামিক ডেভেলেপমেন্ট ব্যাংকের (আইডিবি) চাপেই হয়েছে। তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ এতদিন কোথায় গেছে, কীভাবে খরচ হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে। গতকাল রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এমসিসিআইয়ের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্যাংকের মূল মালিকদের ইচ্ছাতেই সেখানে পরিবর্তন এসেছে। আগামীতে এ ধরনের পরিবর্তন আরো আসতে পারে বলেও জানান তিনি। ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক,  জেদ্দা, ইসলামী ব্যাংকের অংশীদার। ব্যাংকটি গ্রাহকদের ভালো সুবিধা দিতো এর সম্প্রসারণ হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে প্রথম অবস্থায় রয়েছে ব্যাংকটি। তবে এর কার্যক্রম নিয়ে অনেক আগে থেকেই প্রশ্ন ছিল। বিশেষ করে এর মুনাফা কোথায় যেতো কী কাজে ব্যবহার হতো এসব বিষয়ে প্রশ্ন ছিল।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দিস ম্যাটার ওয়াজ ব্রট টু মাই নোটিস বাই দ্য প্রেসিডেন্ট অব ইসলামিক  ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অলমোস্ট টু ইয়ারস এগো। তারপর থেকেই ইট’স আন্ডার সারভেইলেন্স। ফরেন পার্টনার তো একটা চেইঞ্জ হয়েছে। অরিজিনাল পার্টনার ইজ নো লঙ্গার দেয়ার। দিস হ্যাজ বিন টেকেন ওভার বাই অ্যা নিউ পার্টনার।’ 
তিনি আরো বলেন, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক রিটেইন ইটস শেয়ার। দে থট ইট ওয়ান টাইম টু উইথড্র। বাট উইথ দি চেইঞ্জ অব পার্টনার ইন সউদী এরাবিয়া, দে ডিসাইডেড টু স্টে অন। তাদের প্রেসারেই অনেক কিছু হয়েছে, যে সব পরিবর্তন হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, আই অ্যাম ওয়েটিং যে, আরো একটু সময় পরে আই উইল কল দ্য চেয়ারম্যান অ্যান্ড এমডি হু হ্যাপেন্ড টু বি ভেরি ক্লোজলি নোন টু মি, দু’জনেই আমার অফিসার। 
এই পরিবর্তনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে আবুল মাল মুহিত বলেন, ‘না না। ইউ সি, ইসলামিক ব্যাংক ইজ, অ্যাট দ্য মোমেন্ট, নাম্বার ওয়ান ব্যাংক ইন দি কান্ট্রি ইন টার্মস অব ইটস বিজনেস। দিস অ্যাক্সপানশন গোজ টু দ্য ক্রেডিট অব ইসলামি ব্যাংক, দে ডিড ইট, ইউ সি। মাই ইনফরমেশন ওয়াজ, দিস অ্যাক্সপানশন অব সার্ভিসেস রিয়েলি হ্যাপেন্ড বিকজ অব গুড সার্ভিসেস, দ্য রেন্ডারড টু দেয়ার ক্লায়েন্ট। 
mongsai79@gmail.com

Comments