২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করা হলেও ডিজিটাল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে তেমন কোনো প্রচার-প্রচারণা ছিল না। কিন্তু পর্যটন বর্ষ-২০১৬ সফল করতে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড (বিটিবি) প্রচারণার জন্য যে কয়টি কার্যক্রম হাতে নেয়, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ‘সোশ্যাল মিডিয়া প্রমোশন’।
কিন্তু বিগত বছরে বিটিবি কিংবা ভিজিট বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এমন কোনো কার্যক্রমই খুঁজে পাওয়া যায়নি, যা দেশীয় বা বিদেশি পর্যটকদের পর্যটন স্থান হিসেবে বাংলাদেশকে আরও বেশি আকৃষ্ট করে তুলবে। ওয়েবসাইটে রয়েছে সাদামাটা তথ্য। অন্যদিকে বিটিবি ও ভিজিট বাংলাদেশের প্রতিটি ফেসবুক পেজে বছরজুড়ে ছবি–সংবলিত ৫০ থেকে ৬০টি মতো পোস্ট করা হয়। যার বেশির ভাগই আবার ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে পোস্ট করা হয়। এসব ছবির মধ্যে রয়েছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ছবি, বিভিন্ন দিবসে শুভেচ্ছা জানানো ও নিজেদের কর্মকাণ্ডের ছবি। ডিজিটাল কোনো মাধ্যমেও প্রচার-প্রচারণা চালাইনি বিটিবি কর্তৃপক্ষ।
ডিজিটাল মাধ্যমে কোনো ধরনের প্রচারণা না চালানোর ব্যাপারে বিটিবির নির্বাহী কর্মকর্তা (বিপণন ও পরিকল্পনা) এ কে এম রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য যে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমাদের চুক্তি ছিল, তার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০১৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে।’ তাঁর দাবি, নতুনভাবে চুক্তি করার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে গণমাধ্যমে। এ কারণে প্রচারণা একটু কম ছিল।
‘সোশ্যাল মিডিয়া প্রমোশন’ কেমন হবে সে ব্যাপারে বোর্ড স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেনি।
ডিজিটাল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালানোর কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৫ সালের ২৭ অক্টোবর থেকে। কিন্তু শুরু থেকেই একই ধরনের অবস্থা দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটে।
mongsai79@gmail.com
কিন্তু বিগত বছরে বিটিবি কিংবা ভিজিট বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এমন কোনো কার্যক্রমই খুঁজে পাওয়া যায়নি, যা দেশীয় বা বিদেশি পর্যটকদের পর্যটন স্থান হিসেবে বাংলাদেশকে আরও বেশি আকৃষ্ট করে তুলবে। ওয়েবসাইটে রয়েছে সাদামাটা তথ্য। অন্যদিকে বিটিবি ও ভিজিট বাংলাদেশের প্রতিটি ফেসবুক পেজে বছরজুড়ে ছবি–সংবলিত ৫০ থেকে ৬০টি মতো পোস্ট করা হয়। যার বেশির ভাগই আবার ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে পোস্ট করা হয়। এসব ছবির মধ্যে রয়েছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ছবি, বিভিন্ন দিবসে শুভেচ্ছা জানানো ও নিজেদের কর্মকাণ্ডের ছবি। ডিজিটাল কোনো মাধ্যমেও প্রচার-প্রচারণা চালাইনি বিটিবি কর্তৃপক্ষ।
ডিজিটাল মাধ্যমে কোনো ধরনের প্রচারণা না চালানোর ব্যাপারে বিটিবির নির্বাহী কর্মকর্তা (বিপণন ও পরিকল্পনা) এ কে এম রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য যে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমাদের চুক্তি ছিল, তার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০১৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে।’ তাঁর দাবি, নতুনভাবে চুক্তি করার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে গণমাধ্যমে। এ কারণে প্রচারণা একটু কম ছিল।
‘সোশ্যাল মিডিয়া প্রমোশন’ কেমন হবে সে ব্যাপারে বোর্ড স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেনি।
ডিজিটাল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালানোর কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৫ সালের ২৭ অক্টোবর থেকে। কিন্তু শুরু থেকেই একই ধরনের অবস্থা দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটে।
mongsai79@gmail.com
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment