মঞ্চ উজ্জ্বল করতে লেডি গাগাই যথেষ্ট ছিলেন। উপরি পাওনা হিসেবে ছিল ৩০০ ড্রোনের উড়ন্ত নৃত্য। তবে দিন শেষে লেডি গাগা নয়, সেই ড্রোন-নৃত্য ছিল মানুষের আলোচনার কেন্দ্রে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ৫ ফেব্রুয়ারি সুপার বোলের ফাইনাল ম্যাচের হাফটাইমে মার্কিন গায়িকা লেডি গাগার পরিবেশনা ছিল। এ সময় মঞ্চের পেছনে মাইক্রোপ্রসেসর নির্মাতা ইন্টেল ড্রোন-নৃত্যের আয়োজন করে। ড্রোনগুলোর নাম শুটিং স্টার।
নৃত্য বলতে তাল মিলিয়ে দল বেঁধে ড্রোনের অবস্থান পরিবর্তন ও সঙ্গে থাকা এলইডি বাতির জ্বলা-নেভার মাধ্যমে পরিবেশনা উপস্থাপন। নিয়ন্ত্রণে ছিল একজন মানুষ, সুস্পষ্ট করে বললে আগে থেকে প্রোগ্রাম করা একটি কম্পিউটার। শুটিং স্টারের পরিবেশনা এবারই প্রথম নয়। ইন্টেলের প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হলো ড্রোনের ব্যবহার আরও বিস্তৃত করা। এই প্রযুক্তিতে একসঙ্গে ১০ হাজারের বেশি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
শুটিং স্টারের পরিবেশনার পেছনের গোপন রহস্য হলো একটি ডেস্কটপ সফটওয়্যার স্যুট। যেটির মাধ্যমে ড্রোনগুলোর যাত্রাপথ আগে থেকেই নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। আর তাই ড্রোনগুলোর মধ্যে একধরনের ‘ঐক্য’ বজায় থাকে, কোনো সংঘর্ষ ঘটে না।
ড্রোনগুলোর ওজন একটি ভলিবলের ওজনের কাছাকাছি। নিচের দিকটা আকারে বড়, এই অংশে রংবেরঙের এলইডি বাতি থাকে। মূলত এই বাতিগুলোই আকাশে রঙের ছটা তৈরি করে।
দুই বছর ধরে এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে ইন্টেল। ২০১৫ সালের শেষের দিকে প্রথমবারের মতো ১০০ ড্রোন একসঙ্গে আকাশে উড়িয়ে পরিবেশনা দেখায় ইন্টেল। সেবার নিয়ন্ত্রণে ছিল চারজন চালক। ভবিষ্যতে ড্রোনের আরও বহু ধরনের ব্যবহার নিয়ে কাজ করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।
মোখলেছুর রহমান, সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
mongsai79@gmail.com
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ৫ ফেব্রুয়ারি সুপার বোলের ফাইনাল ম্যাচের হাফটাইমে মার্কিন গায়িকা লেডি গাগার পরিবেশনা ছিল। এ সময় মঞ্চের পেছনে মাইক্রোপ্রসেসর নির্মাতা ইন্টেল ড্রোন-নৃত্যের আয়োজন করে। ড্রোনগুলোর নাম শুটিং স্টার।
নৃত্য বলতে তাল মিলিয়ে দল বেঁধে ড্রোনের অবস্থান পরিবর্তন ও সঙ্গে থাকা এলইডি বাতির জ্বলা-নেভার মাধ্যমে পরিবেশনা উপস্থাপন। নিয়ন্ত্রণে ছিল একজন মানুষ, সুস্পষ্ট করে বললে আগে থেকে প্রোগ্রাম করা একটি কম্পিউটার। শুটিং স্টারের পরিবেশনা এবারই প্রথম নয়। ইন্টেলের প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হলো ড্রোনের ব্যবহার আরও বিস্তৃত করা। এই প্রযুক্তিতে একসঙ্গে ১০ হাজারের বেশি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
শুটিং স্টারের পরিবেশনার পেছনের গোপন রহস্য হলো একটি ডেস্কটপ সফটওয়্যার স্যুট। যেটির মাধ্যমে ড্রোনগুলোর যাত্রাপথ আগে থেকেই নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। আর তাই ড্রোনগুলোর মধ্যে একধরনের ‘ঐক্য’ বজায় থাকে, কোনো সংঘর্ষ ঘটে না।
ড্রোনগুলোর ওজন একটি ভলিবলের ওজনের কাছাকাছি। নিচের দিকটা আকারে বড়, এই অংশে রংবেরঙের এলইডি বাতি থাকে। মূলত এই বাতিগুলোই আকাশে রঙের ছটা তৈরি করে।
দুই বছর ধরে এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে ইন্টেল। ২০১৫ সালের শেষের দিকে প্রথমবারের মতো ১০০ ড্রোন একসঙ্গে আকাশে উড়িয়ে পরিবেশনা দেখায় ইন্টেল। সেবার নিয়ন্ত্রণে ছিল চারজন চালক। ভবিষ্যতে ড্রোনের আরও বহু ধরনের ব্যবহার নিয়ে কাজ করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।
মোখলেছুর রহমান, সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
mongsai79@gmail.com
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment