অনলাইন ডেস্ক
মাননীয় চাকমা চিফ সার্কেল ব্যারিষ্টার দেবাশীষ রায় তার নিজের ব্যক্তিগত স্টাটাসে লিখেছেন, কেউ কেউ হয়তো পড়ে থাকবেন দৈনিক জনকণ্ঠের ফিরোজ মান্না-এর ২৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখের “পার্বত্য এলাকায় নতুন অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টায় ‘ভাবনা কেন্দ্র’” নামক ফিচার।
“Yellow Journalism” হিসেবে আখ্যায়িত করলে লেখাটির মূল্যায়ন মার্জনার পর্যায়ে চলে যায়। কারণ Yellow Journalism-এর মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে sensationalism ইতাদ্যির আশ্রয় নিয়ে পত্রিকা বিক্রির উদ্যোগ। এর পেছনে তা না হয়ে অন্য কারণ রয়েছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
এর মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে কাউকে খুশী করা। পত্রিকার কর্তৃপক্ষের নাকি সাংবাদিকের ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য, তা আমি জানিনা। লেখাটি যদি ফিরোজ মান্নার না হয়ে অন্য কারুর দ্বারা লেখা হয়ে কেবল তার নামে ছাপানো হয়ে থাকে তাতেও আশ্চর্য হব না। এসব খেলাতো আগেও দেখেছি। অনেক অনেক বার। ফিরোজ মান্না সাহেব এ বিষয়ে আদালতে বা পুলিশের কাছে গিয়ে কতখানি নির্ভরযোগ্য তথ্য ও প্রমাণ হাসিল করবেন তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম! মিথ্যা চিরদিন ঢাকা যায়না, লুকিয়ে রাখা যায়না!
এতে যে দায়িত্বহীনভাবে ও সম্পূর্ণ ভিত্তিহিনভাবে অনেক কিছু বিষয় লেখা হয়েছে, তার জন্যে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইনে মানহানির মামলা করা হলে মজাটা দেখা যেতো। তবে আমরা তো আর মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের মত মাম্লাবাজ সমাজে বসবাস করিনা! লেখাটি যাদেরকে খুশী করে রাখার জন্য লেখা হয়েছে, তারা খুশী থাকলেই হোল, নাকি? তা দেখা যাবে। খুশীওয়ালাদেরকে সময় আসলে আদৌ চিনহিত করা যায় কিনা! নাকি তারা অদৃশ্য থেকে কেবল পুতুল নাচের সুতোগুলো টানতে থাকবেন। আর সুতোগুলো ছিঁড়ে গেলে, বা সমাজদার দর্শক না থাকলে, “পুতুল নাচ” বন্ধ করে দেবেন?
এসব খবর ছাপাছাপি না করে নিকটের থানায় গিয়ে মামলা করলে বোধ হয় বেশী ভালো হতো, যদি সংবাদ উপাস্থাপকের আদৌ এবিষয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য ও প্রমাণ থাকে। এবং সৎসাহস থাকে। তা নেই বলেইতো এই অপপ্রচার। বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিপীড়নের খাতায় আরেকটি ক্ষুদ্র অধ্যায়ের, (তৌবা/তুক্ক, পাদটীকা) রচনার!
ভেবেছিলাম এতখানিও লিখব না। তবু লিখে ফেললাম। পরে হয়তোবা আরও লিখবো। বা বলবো। বা করবো। শুধু আমি নয়। অন্য অনেকেও তাই করবেন হয়তো। দেশের ভেতরে তো বটেই। দেশের বাইরের কথা বলতে পারছিনা।
বর্তমানের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে জাতীয় সংবিধানের নতুন অনুচ্ছেদের (অনুচ্ছেদ ২ক-এর) সংযোজন হয়েছে। যাতে বলা হয়েছে: “হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন”। এসব কি নিছক “মুখের কথা”?
“Yellow Journalism” হিসেবে আখ্যায়িত করলে লেখাটির মূল্যায়ন মার্জনার পর্যায়ে চলে যায়। কারণ Yellow Journalism-এর মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে sensationalism ইতাদ্যির আশ্রয় নিয়ে পত্রিকা বিক্রির উদ্যোগ। এর পেছনে তা না হয়ে অন্য কারণ রয়েছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
এর মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে কাউকে খুশী করা। পত্রিকার কর্তৃপক্ষের নাকি সাংবাদিকের ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য, তা আমি জানিনা। লেখাটি যদি ফিরোজ মান্নার না হয়ে অন্য কারুর দ্বারা লেখা হয়ে কেবল তার নামে ছাপানো হয়ে থাকে তাতেও আশ্চর্য হব না। এসব খেলাতো আগেও দেখেছি। অনেক অনেক বার। ফিরোজ মান্না সাহেব এ বিষয়ে আদালতে বা পুলিশের কাছে গিয়ে কতখানি নির্ভরযোগ্য তথ্য ও প্রমাণ হাসিল করবেন তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম! মিথ্যা চিরদিন ঢাকা যায়না, লুকিয়ে রাখা যায়না!
এতে যে দায়িত্বহীনভাবে ও সম্পূর্ণ ভিত্তিহিনভাবে অনেক কিছু বিষয় লেখা হয়েছে, তার জন্যে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইনে মানহানির মামলা করা হলে মজাটা দেখা যেতো। তবে আমরা তো আর মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের মত মাম্লাবাজ সমাজে বসবাস করিনা! লেখাটি যাদেরকে খুশী করে রাখার জন্য লেখা হয়েছে, তারা খুশী থাকলেই হোল, নাকি? তা দেখা যাবে। খুশীওয়ালাদেরকে সময় আসলে আদৌ চিনহিত করা যায় কিনা! নাকি তারা অদৃশ্য থেকে কেবল পুতুল নাচের সুতোগুলো টানতে থাকবেন। আর সুতোগুলো ছিঁড়ে গেলে, বা সমাজদার দর্শক না থাকলে, “পুতুল নাচ” বন্ধ করে দেবেন?
এসব খবর ছাপাছাপি না করে নিকটের থানায় গিয়ে মামলা করলে বোধ হয় বেশী ভালো হতো, যদি সংবাদ উপাস্থাপকের আদৌ এবিষয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য ও প্রমাণ থাকে। এবং সৎসাহস থাকে। তা নেই বলেইতো এই অপপ্রচার। বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিপীড়নের খাতায় আরেকটি ক্ষুদ্র অধ্যায়ের, (তৌবা/তুক্ক, পাদটীকা) রচনার!
ভেবেছিলাম এতখানিও লিখব না। তবু লিখে ফেললাম। পরে হয়তোবা আরও লিখবো। বা বলবো। বা করবো। শুধু আমি নয়। অন্য অনেকেও তাই করবেন হয়তো। দেশের ভেতরে তো বটেই। দেশের বাইরের কথা বলতে পারছিনা।
বর্তমানের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে জাতীয় সংবিধানের নতুন অনুচ্ছেদের (অনুচ্ছেদ ২ক-এর) সংযোজন হয়েছে। যাতে বলা হয়েছে: “হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন”। এসব কি নিছক “মুখের কথা”?
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment