- Get link
- X
- Other Apps
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০ রোহিঙ্গাকে আটক করে নির্ধারিত শরণার্থীশিবিরে আনা হয়েছে।
আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক এ কথা বলেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের স্বার্থেই তাঁদের শরণার্থীশিবিরে থাকতে বলা হচ্ছে। কেননা অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে রোহিঙ্গাদের বিপথগামী করার চেষ্টা হতে পারে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে গতকাল ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। আইজিপি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের শিবিরের বাইরে না যাওয়ার জন্য অনুরোধ করার পর অনেকেই বিরূপ সমালোচনা করেছেন। তবে যা কিছু করা হচ্ছে, তাদের স্বার্থেই করা হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে এ কে এম শহীদুল হক বলেন, অনেকেই রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে তাদের বিপদে ফেলতে পারে। ত্রাণ বিতরণের নামে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধও করতে পারে। সে কারণে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ব্যক্তি, দেশীয় ও বিদেশি উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে ত্রাণ তৎপরতা চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের ভূখণ্ড কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। এটিই বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান।
কেন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের এক জায়গায় থাকার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে, সে সম্পর্কে পুলিশ মহাপরিদর্শক বলেন, ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়লে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ব্যবস্থাপনায় জটিলতা তৈরি হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ডেটাবেজ তৈরি হচ্ছে। এই ডেটাবেজের ভিত্তিতে তারা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবে। তা ছাড়া তারা বৈধভাবে প্রবেশ করেনি। শরণার্থীশিবিরের বাইরে গেলে পুলিশ তাদের আটক করতে পারে এবং তারা হয়রানির শিকার হতে পারে। সে জন্যই শরণার্থীদের শিবিরের বাইরে না যাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের চেহারা বাঙালিদের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যাওয়ায় তাদের মধ্যেই বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিশে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। তারা বাংলাদেশি পরিচয়ে কাজ নিতে পারে।
এর আগে ১৬ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে নির্দেশনা জারি করা হয়। ওই নির্দেশনায় বলা হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা শিবিরের বাইরে যেতে পারবে না, তাদের শিবিরের বাইরে বাসা ভাড়া দেওয়া বা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পরিবহনেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কাউকে শিবিরের বাইরে দেখা গেলে স্থানীয় প্রশাসনকে জানানোর অনুরোধও জানানো হয় ওই নির্দেশনায়।
আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক এ কথা বলেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের স্বার্থেই তাঁদের শরণার্থীশিবিরে থাকতে বলা হচ্ছে। কেননা অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে রোহিঙ্গাদের বিপথগামী করার চেষ্টা হতে পারে।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে গতকাল ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। আইজিপি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের শিবিরের বাইরে না যাওয়ার জন্য অনুরোধ করার পর অনেকেই বিরূপ সমালোচনা করেছেন। তবে যা কিছু করা হচ্ছে, তাদের স্বার্থেই করা হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে এ কে এম শহীদুল হক বলেন, অনেকেই রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে তাদের বিপদে ফেলতে পারে। ত্রাণ বিতরণের নামে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধও করতে পারে। সে কারণে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ব্যক্তি, দেশীয় ও বিদেশি উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে ত্রাণ তৎপরতা চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের ভূখণ্ড কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। এটিই বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান।
কেন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের এক জায়গায় থাকার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে, সে সম্পর্কে পুলিশ মহাপরিদর্শক বলেন, ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়লে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ব্যবস্থাপনায় জটিলতা তৈরি হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ডেটাবেজ তৈরি হচ্ছে। এই ডেটাবেজের ভিত্তিতে তারা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবে। তা ছাড়া তারা বৈধভাবে প্রবেশ করেনি। শরণার্থীশিবিরের বাইরে গেলে পুলিশ তাদের আটক করতে পারে এবং তারা হয়রানির শিকার হতে পারে। সে জন্যই শরণার্থীদের শিবিরের বাইরে না যাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের চেহারা বাঙালিদের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যাওয়ায় তাদের মধ্যেই বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিশে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। তারা বাংলাদেশি পরিচয়ে কাজ নিতে পারে।
এর আগে ১৬ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে নির্দেশনা জারি করা হয়। ওই নির্দেশনায় বলা হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা শিবিরের বাইরে যেতে পারবে না, তাদের শিবিরের বাইরে বাসা ভাড়া দেওয়া বা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পরিবহনেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কাউকে শিবিরের বাইরে দেখা গেলে স্থানীয় প্রশাসনকে জানানোর অনুরোধও জানানো হয় ওই নির্দেশনায়।
গতকাল আইজিপি বলেছেন, নিরাপত্তা বোধ করছেন বলেই এ বছর পূজামণ্ডপের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে। দুর্গাপূজা ও আশুরার নিরাপত্তা প্রস্তুতি নিয়ে মহাপরিদর্শক বলেন, ৩০ সেপ্টেম্বর বিসর্জন, একই দিনে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। দুটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানই যেন নির্বিঘ্নে পালিত হয়, সে জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Source
মজার মজার ভিডিও দেখতে নিচে লিংকের ক্লিপ করুণ
https://www.youtube.com/channel/UCDUgcFp1WTEUfSzViR9tozA
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Comments
Post a Comment
Thanks for you comment