ফেসবুকের পরই স্ন্যাপচ্যাট!

(ডান থেকে) নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট থমাস ফারলের সঙ্গে স্ন্যাপের ইভান ও ববি l এএফপি(ডান থেকে) নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট থমাস ফারলের সঙ্গে স্ন্যাপের ইভান ও ববি l এএফপিসম্প্রতি শেয়ারবাজারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম স্ন্যাপচ্যাটের মূল প্রতিষ্ঠান স্ন্যাপ ইনকরপোরেটেড শেয়ার বিক্রি শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে মোটামুটি আলোড়ন তুলেছে, সহ-প্রতিষ্ঠাতারা শতকোটি ডলারের মালিক হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ফেসবুকের পর এমন বড় আইপিওর নজির আর নেই।
শেয়ারপ্রতি ১৭ ডলার দামে স্ন্যাপের প্রাথমিক বাজারমূল্য ছিল মোট ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি তিন সাবেক ছাত্র ইভান স্পাইজেল, রেগি ব্রাউন ও ববি মারফির হাতে ২০১১ সালে যাত্রা শুরু করে স্ন্যাপচ্যাট। ক্লাস প্রকল্প হিসেবে শুরু করা সে উদ্যোগের বিলিয়ন ডলার প্রতিষ্ঠান হওয়ার ইতিহাস থাকছে এখানে।
 স্ন্যাপচ্যাটের যাত্রা শুরু
সেপ্টেম্বর, ২০১১
‘স্টোরিজ’ সুবিধা চালু করে স্ন্যাপচ্যাট
অক্টোবর, ২০১৩
‘লাইভ’ সুবিধা যোগ করা হয়
২৯ আগস্ট, ২০১৪
স্ন্যাপচ্যাটে যুক্ত হয় ‘ডিসকভার’ সুবিধা
২৭ জানুয়ারি, ২০১৫
২০১৭ সালে আনুমানিক আয় সাড়ে ৯৩ কোটি ডলার
২০১৭
দৈনিক ১৫.৮ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী
২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
‘মেমরিজ’ সুবিধার ঘোষণা দেয়
৬ জুলাই, ২০১৬
বিটমোজি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান বিটসট্রিপস অধিগ্রহণ করে স্ন্যাপচ্যাট
১৪ মার্চ, ২০১৬
‘লেন্সেস’ নামের সুবিধা চালু করা হয়
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
mongsai79@gmail.com

Comments